ইসি সচিব বলেন, ‘নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন ভবনসহ সর্বত্র মোবাইল যোগাযোগ নিরবচ্ছিন্ন রাখার পাশাপাশি ইন্টারনেটের পূর্ণমাত্রার গতি বজায় রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়।’
ফেসবুকে নানাভাবে নির্বাচনী প্রচারণার বিষয়ে হেলালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘ফেসবুকে প্রচারণার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ আচরণবিধির আওতায় নেই। প্রচারণা চালাতে পারবেন প্রার্থীরা। তবে তা প্রার্থিতা প্রত্যাহারের পর। এর আগে প্রচারণা চালালে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ সময় ইসির অতিরিক্ত সচিব মোখলেসুর রহমান, যুগ্ম-সচিব (আইন) সেলিম মিয়া, যুগ্ম-সচিব এসএম আসাদুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি), ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি), টেলিটক বাংলাদেশ, গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি ও এয়ারটেলের শীর্ষ কর্মকর্তাদের নিয়ে বৈঠক করেন ইসি সচিব।
৩০ ডিসেম্বর ভোটের তারিখ নির্ধারণ করে একাদশ সংসদ নির্বাচনের যে তফসিল নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করেছে, তাতে ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা এবং ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রত্যাহার করা যাবে। এরপর ১০ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ হলে আনুষ্ঠানিক প্রচারে যেতে পারবেন প্রার্থীরা।